Welcome to

Tanguar Resort

বাংলাদেশে সুবিশাল গামলা আকৃতির অগভীর জলাভূমিকে হাওর বলা হয়। যা প্রতিবছর বর্ষার পানিতে প্লাবিত হয়ে ঢেউহীন সাগরের আকার ধারণ করে। বছরে সাত মাস হাওরগুলো পানিতে ডুবে থাকে।

ট্যাঙ্গুয়ার হাওড় রিসোর্ট এ আপনাকে শুভেচ্ছা।

বিশ্বের বিস্ময় টাঙ্গুয়ার হাওর!!!

শীত ও গ্রীষ্মে হাওরগুলিকে মনে হয়ে সীমাহীন প্রান্তর। পানি কমে গেলে হাওরের মধ্যে থাকা বিলগুলোর পার জেগে ওঠে। যেগুলোকে স্থানীয় মানুষ বলে কান্দা। কান্দা দিয়ে ঘেরা বিলগুলোর ভেতর জমে থাকে পানি। তাতে থাকে মাছ। শুকিয়ে যাওয়া জমিতে গজিয়ে ওঠে সবুজ ঘাস। সুবিশাল প্রান্তর হয়ে ওঠে গবাদি পশুর চারণভূমি। জেগে ওঠে হাওরের বুকে লুকিয়ে থাকা গ্রামগুলো। প্লাবনের ফলে জমা উর্বর পলিমাটির বুকে কৃষকরা ফলান রবিশস্য ও বোরো ধান।

বাংলাদেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায় সুবিশাল কিছু হাওর। টাঙ্গুয়ার হাওর, কাওয়া দীঘি হাওর, ছাইয়ার হাওর, ডাকের হাওর, তল্লার হাওর, নলুয়ার হাওর, পচাশোল হাওর, মইয়ার হাওর, মাকার হাওর, মাহমুদপুর হাওর, রায়ের গাঁও হাওর, সুরমা বাউলার হাওর, হাকালুকি হাওরের মতো আরো কত হাওর। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত টাঙ্গুয়ার হাওর।

সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলার মাঝে, প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে ঘন নীল জলরাশি নিয়ে শুয়ে আছে টাঙ্গুয়ার হাওর। আসলে এটি ৫১টি ছোট হাওরের সমন্বয়ে তৈরি বিস্তীর্ণ এক জলাভূমি। মূল হাওর অবশ্য আছে ২৮ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে। বাকি অংশে আছে কিছু গ্রাম ও কৃষিজমি।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মিষ্টি জলের জলাভূমি এই টাঙ্গুয়ার হাওর। যে হাওরে মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে এসেছে ত্রিশটিরও বেশি ঝরনা। জীববৈচিত্র্যে ভরপুর টাঙ্গুয়ার হাওর। প্রায় ১৪০ প্রজাতির মাছ, ১২ প্রজাতির ব্যাঙ, ১৫০ প্রজাতির বেশি সরীসৃপ ও ২০৮ প্রজাতির পাখির আবাস এই টাঙ্গুয়ার হাওর। শীতকালে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে টাঙ্গুয়ার হাওরে উড়ে আসে প্রায় ২৫০ প্রজাতির পরিযায়ী পাখি।

টাঙ্গুয়ার হাওরের মধ্যে আধডোবা গাছেদের মধ্যে রয়েছে আছে শাপলা, গুইজ্জা কাঁটা, উকল, হেলেঞ্চা, বনতুলসী, নলখাগড়া, বল্লুয়া, চাল্লিয়া, সিংড়া, শালুক, হিজল, করচ, বরুণ, পানিফল ইত্যাদি। প্লাবনের পানিতে গ্রামগুলো, বিচ্ছিন্ন দ্বীপে পরিণত হয়। স্থানীয় মানুষেরা টাঙ্গুয়ার হাওরকে বলেন নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল। যার গায়ের কাছে হাতছানি দেয় মেঘালয়ের পাহাড়।

টাঙ্গুয়ার হাওর বেড়ানোর আদর্শ সময় বর্ষাকাল। কারণ এই সময় টাঙ্গুয়ার হাওর জলে টইটম্বুর থাকে। তবে পাখি দেখতে হলে যেতে হবে শীতকালে। টাঙ্গুয়ার হাওর নৌকা যতই এগোতে থাকবে, ততই হাওরের পানি কাচের মতো স্বচ্ছ হতে থাকবে। দেখতে পাবেন পানির তলায় মাছেদের খুনসুটি। কাঁকড়াদের গাম্ভীর্যপূর্ণ চলাফেরা। সারা দিন টাঙ্গুয়ার হাওরের বুকে ঘোরাফেরার পর, হাওরের বুকে নয়নাভিরাম সূর্যাস্ত স্মৃতির পাতায় অক্ষয় হয়ে থাকবে।

জল তরঙ্গের রাজকন্যা খ্যাত জলরাশিতে সূর্য্যাদয়সূর্য্যাস্থ দেখার বিরল দিগন্ত ও বিল-হাওরের তাজা দেশীয় মাছের স্বাদ নিতে হাওবে এক নতুন পর্যটন! এক শেয়ার কিনে রিসোর্ট-এগ্রো প্রজেক্টের এক সম্বাবনাময় পর্যটন! ভ্রমণ ও বিনোদন একটি মানসিক টনিক জা মনকে কাজের ও আনন্দের সমাহার করে তলে ভিলা-রিসোর্ট একটি ছোট শেয়ার বিনিয়োগ আপনাকে আত্মীয় স্বজনদের নিকট সন্মানিত করবে একটি স্থায়ী সম্পদ যা নিজের ভ্রমণ-বিনোদন আবাস্থাল ও আয়ের উঠস

“প্রাইভেট রিসোর্ট ভিলা” বাংলাদেশে এই প্রথম British ইউরোপিয়ান (Anglo-Benglo-Engo-Markin) পদ্ধতিতে খামার-বাড়ী-রিসোর্ট যা বিনোদন, খাদ্য-শস্য উৎপাদন ও রাজকীয় আয়ের উৎস বংশ পরস্পরায়নে (৭তলা বিশিষ্ট্য ওয়াচ টাওয়ার সেলফ প্যাডেল লিফটযুক্ত, স্পীড বোট, নৌকা, অর্গানিক ও বায়োডিগ্রেডেবল মৎস্য-পোলট্রি-ফ্লাওয়ার-ফ্রুট গার্ডেন ও ডুপ্লেক্স ভিলা)

¤বিল-হাওর-বাওর নীল জলরাশির কোলে, নদ-নদী-লেক বিদৌত ও দ্বীপ-হীলের পাদদেশের কোল ঘেষে শুনসান নীভৃত এলাকায় আলো-বাতাসে প্রশান্তির ছোয়া যেন এক নৈস্বর্গীয় অবয়বে বাবুই বা চাতক পাক্ষী নীড়

যা একটি অবকাশ যাপন কেন্দ্র-রয়্যাল বিলাসী নিজিস্ব সম্পদ-উৎপাদনমুলক-উন্নয়ন-আজীবন আয়ের উৎস যা আপনাকে যশ ও খ্যাতির সন্মানিত করবে সমাজ জীবনে!

💙টাঙ্গুয়ার হাওর💙

বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি হাওর। প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এ হাওর বাংলাদেশর দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠা পানির জলাভূমি। স্থানীয় লোকজনের কাছে হাওরটি নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল নামেও পরিচিত।এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় রামসার স্থান, প্রথমটি সুন্দরবন।

⇨⇨অবস্থান ও পরিচিতি➤➤

টাঙ্গুয়ার হাওর সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। মেঘালয় পাহাড় থেকে ৩০ টিরও বেশি ঝরা (ঝরনা) এসে মিশেছে এই হাওরে। দুই উপজেলার ১৮ টি মৌজায় ৫১ টি হাওরের সমন্বয়ে ৯,৭২৭ হেক্টর এলাকা নিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর জেলার সবচেয়ে বড় জলাভূমি। পানিবহুল মূল হাওর ২৮ বর্গকিলোমিটার এবং বাকি অংশ বসতি ও কৃষিজমি। একসময় গাছ-মাছ-পাখি আর প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্যের আধার ছিল এই হাওর। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়, তখনই অবসান হয় দীর্ঘ ৬০ বছরের ইজারাদারির। ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে ২০ জানুয়ারি এই হাওরকে ‘রামসার স্থান’ (Ramsar site) হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আইসিইউএন এই হাওরের

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় কাজ করছে। হাওর এলাকার মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তন, সম্পদ সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ড সরকারের মধ্যে ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে ১২ ফেব্রুয়ারি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। ২০০৩ খ্রিষ্টাব্দের ৯ নভেম্বর থেকে হাওরের নিয়ন্ত্রণ নেয় জেলা প্রশাসন। সুইস অ্যাজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশন (এসডিসি) এবং আইসিইউএন ২০০৬ সালের ডিসেম্বর থেকে ‘টাঙ্গুয়ার হাওর সমাজভিত্তিক টেকসই ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প পরিচালনা করছে।

শীত মৌসুমে পানি শুকিয়ে কমে গেলে এখানকার প্রায় ২৪ টি বিলের পাড় (স্থানীয় ভাষায় কান্দা) জেগে উঠলে শুধু কান্দার ভিতরের অংশেই আদি বিল থাকে, আর শুকিয়ে যাওয়া অংশে স্থানীয় কৃষকেরা রবিশস্য ও বোরো ধানের আবাদ করেন। এ সময় এলাকাটি গোচারণভূমি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। বর্ষায় থৈ থৈ পানিতে নিমগ্ন হাওরের জেগে থাকা উঁচু কান্দাগুলোতে আশ্রয় নেয় পরিযায়ী পাখিরা-রোদ পোহায়, জিরিয়ে নেয়। কান্দাগুলো এখন (২০১২) আর দেখা যায় না বলে স্থানীয় এনজিও ও সরকারি ব্যবস্থাপনায় সেখানে পুঁতে দেয়া হয়েছে বাঁশ বা কাঠের ছোট ছোট বিশ্রাম-দণ্ড।

বিশেষ আকর্ষণ

হোটেল এন্ড রিসোর্টটি লেক বা নদী সংযোগস্থলে নির্মিতব্য যা সারা বছর স্পীডবোর্ডে ওনার/পর্যটকগন চলাচল এবং বিনোদন করার জন্য কায়াকিং!!

হোটেল এন্ড রিসোর্টের জাপানিজ YAMAH Brand স্পীডবোর্ড থাকবে ওনার/পর্যটকগনের বিশেষ জরুরি প্রয়োজনে চলাচলের জন্য ও বিনোদনের জন্য ৩ ধরনের যেমনঃ সাম্পান নৌকা, বড় ডিঙে নৌকা (যা দিনের আনন্দ ভ্রমনে) ও হাসান রাজা বিষেশায়িত বাজরা নৌকা (ছাওনিকৃত যা চাঁদনী রাতে বিনোদনের জন্য) থাকবে!!!

টাঙ্গুয়ার হাওড় হতে ২৫ মিনিট, শিমুল বাগান হতে ১৫ মিনিট, বারিক্কা টিলা ও যাদুকাটা নদী হতে ১০ মিনিট, লাকমাছড়া হতে ৫ মিনিট দূরত্বে টাঙ্গুয়ার ইকো রিসোর্টটি জিরো পয়েন্ট প্রখ্যাত আর্কিটেক্টদের অনুপম নক্সায় ১৮ বিঘা জমির উপর নির্মিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক ইকো রিসোর্ট। জীবনের সাথে মান ও প্রকৃতির চাহিদা বিবেচনায় হাওয়-লেক-দূর পাহাড়ারে কোলেঘেঁসে তৈরি হবে এক নতুন পর্যটন!

ভ্রমণ ও বিনোদন একটি মানসিক টনিক যা মনকে কাজের ও আনন্দের সমাহার করে তোলে ভিলা-রিসোর্ট একটি ছোট শেয়ার বিনিয়োগ আপনাকে আত্মীয় স্বজনদের নিকট সন্মানিত করবে একটি স্থায়ী সম্পদ যা নিজের ভ্রমণ-বিনোদন আবাস্থাল ও আয়ের উঠস

যা একটি অবকাশ যাপন কেন্দ্র-রয়্যাল বিলাসী নিজিস্ব সম্পদ-উৎপাদনমুলক-উন্নয়ন-আজীবন আয়ের উৎস যা আপনাকে যশ ও ভ্রমণ ও বিনোদন একটি মানসিক টনিক যা মনকে কাজের ও আনন্দের সমাহার করে তলে ভিলা-রিসোর্ট একটি ছোট শেয়ার বিনিয়োগ আপনাকে আত্মীয় স্বজনদের নিকট সন্মানিত করবে একটি স্থায়ী সম্পদ যা নিজের ভ্রমণ-বিনোদন আবাস্থাল ও আয়ের উঠস

বিল-হাওর-বাওর নীল জলরাশির কোলে, নদ-নদী-লেক বিদৌত ও দ্বীপ-হীলের পাদদেশের কোল ঘেষে শুনসান নীভৃত এলাকায় আলো-বাতাসে প্রশান্তির ছোয়া যেন এক নৈস্বর্গীয় অবয়বে বাবুই বা চাতক পাক্ষী নীড়

TANGUAR RESORT-হাওর রিসোর্টটি বায়োডিগ্রেডবল ইকো রিসোর্ট 8 তলা বিশিষ্ট ১৮ বিঘা সুবিশাল অবকাশ জায়গায় রিসোর্টের এক শেয়ারে বিশ্বমানের মালিক!

বার্ড নেষ্ট/বার্ড নেষ্ট জু: ৫ বিঘা জায়গায় সুবিশাল নেট বেস্টিত গাছ ও জল শুন-শান নীরবতার মাঝে ময়না-টিয়া-কোকিলের মধুর কন্ঠে ও ময়ুরের পেখম নাচে পাখ-পাখালীর কলতানীতে ছুয়ে দিবে রাঙ্গামনে (নির্ধারিত কবুতর, কালিম, ডাহুক, কোড়া, পান কৌড়ী, বক, মাছ রাঙ্গা, কবুতর, বাবুই, তিতির মাছরাঙ্গা, ঘুঘু, কোকিল, টিয়া, জল পিপি, জল ময়ুর, শালিক,মান্দারি হাস, বালি হাস, চীনা হাস, রাজ হাস, পাতি হাস বিরল প্রজাতির ও দেশীয় পাখির সমারোহে এক অবয়ারন্য, বার্ড নেষ্ট জু)

অর্গানিক ফুড ফার্ম ভিলেজ: ফুল-ফল-অর্কিড-বনসাই-সবজি বাগান নির্ধারিত-২ বিঘা জায়াগায় (৯৯ জাতের সুস্বাদু ফল ও ৯৯ জাতের ফুলের বাগানের এক অপুর্ব সমাহার) দেশী ও থাই-চাইনিজ-ইউরোপিয়ান ফুল ফল বাগান

চক্রাকার ক্যানেল/লেক: পাখি নেস্ট, লেক, হাস, মাছ-৫ বিঘা জমি কাঠের ২ টি নৌকা, প্লাষ্টিকের ৫ টি বোট, ৫ টি ক্যায়াকিং বোট ও রিসোর্ট টি নদী (Pubail) সংলগ্ন হওয়ায় বিশেষ প্রয়োজনে ১ টি স্পীড বোট নির্ধারিত থাকবে

কটল পোলট্রি ফার্ম: ৫ বিঘা জায়গায় গাভি-গাড়ল-মহীস খামার, মুরগী খামার যা প্রত্যেকের জন্য অবকাশ কালীন দুধ, মাংশ বরাদ্দ থাকবে ম্যানু অনুযায়ী

এ্যকুরিয়াম ফার্ম: হোটেলে এ্যকুরিয়াম ফার্ম /রঙিন মাছের খামার

মৎস্য ফার্ম: নির্ধারিত ৫ বিঘা জায়গায় ৫০ লক্ষ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পুকুর থাকবে বড়শী দিয়ে নিজ হাতে যত খুশি মাছ ধরে খাবারের জন্য বরাদ্ব্ দেশিয় কৈ, মাগুর, শিং, বাইন, চিতল, মূগেল, কালিবাউশ, কার্প ও নেট বেষ্টিত বোয়াল-শোল যা রিসোর্টে থাকা কালীন নিজে প্রতিদিন যত খুশী মাছ ধরে মনমত খেতে পারবেন পরিবারের সবাই মিলে !

ওয়াচ টাওয়ার ৭তলা বিশিষ্ট ও রুফটপ ক্যাফে: হোটেল এন্ড রিসোর্টের সাথে ৭ তালা বিশিষ্ট ওয়াচ টাওয়ারের প্রত্যেক সিঁড়ির পূর্ব ও পশ্চিম পাশে ১২ টি ভিআইপি স্টুডিও স্যুট (যা উত্তর ও দক্ষিন মুখী) থাকবে যা থেকে দর্শনীয় স্হানসমুহ অবলোকন করবে ও একটি রুফটপ ক্যাফে থাকবে, যা সবার জন্য উন্মুক্ত, ওয়াস রোম, বেলকনিসহ থাকবে ও ৭ তালা তে একটি বিশেষ রোমঞ্চকর স্ক্যই ফুডকোর্টে বসে অথৈ স্বচ্ছ জলে মাছের আনাগোনা দেখা ও পানির উপর হিজল গাছের সৌন্দর্যও বিমোহিত হবেন, নীল আকাশ আকাশের উপর ডানা মেলে পাখিদের মুক্ত বিচরণ অবলোকন করবে !

হেলিকপ্টার: রিসোর্ট পরিদর্শনে হেলিকপ্টারে বিশেষ রোমঞ্চকর ভ্রমণ

সজ্জিত হোটেল সুট: কাচের ওয়ালে গ্লাসে সজ্জিত চাকচিক্য ও মিরর সিরামিক টাইলস (ষ্টডও এপার্টমেন্ট সুট সাইজ ৫০০ বর্গফুট) যা একটি অবকাশ যাপন কেন্দ্র-রয়্যাল বিলাসী নিজিস্ব সম্পদ-উৎপাদনমুলক-উন্নয়ন-আজীবন আয়ের উৎস যা আপনাকে যশ ও খ্যাতির সন্মানিত করবে সমাজ জীবনে! প্খ্যাত আর্কিটেক্টদের অনুপম নক্সায় ১৮ বিঘা জমির উপর নির্মিত হচ্ছে ভিলা বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক ইকো রিসোর্ট। জীবনের সাথে মান ও প্রকৃতির চাহিদা বিবেচনায় হাওয়রে তৈরি হবে এক নতুন পর্যটন! হোটেল এন্ড রিসোর্ট এর মালিকানা আজীবনের মালিকানা।

অপেক্ষা নয় সিদ্ধান্ত নিন। হাওর ই হবে ভবিষ্যতের ঠিকানা আপনিও হতে পারেন এই স্বপ্নের অংশীদার যেখানে থাকবে:

⭐ মডার্ন লাক্সারি জাকুজি ভিলা, ডিলাক্স রুম, হানিমুন সুইট

⭐ বৃহৎ একুরিয়াম সহ ক্যাফে

⭐ ইনডোর এন্ড আউটডোর ফাইন ডাইনিং রেস্টুরেন্ট, বাফেট রেস্টুরেন্ট, বার-বি- কিউ জোন, রুফ ক্যাফে, জুস-আইস্ক্রিম বার

⭐ স্পা এন্ড ফিটনেস সেন্টার

⭐ ইনফিনিটি পুল, ওয়াটার এজ পুল, ইন্ডিভিজুয়াল পুল।

⭐ বৃহৎ ন্যাচারাল ওয়াটার বডি

⭐ আর্টিফিশিয়াল ফাউন্টেইন

⭐ ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্লেয়িং জোন

⭐ নাইন ডি সিনেমা হল, ব্যাডমিন্টন কোর্ট

⭐ ইনডোর গেমিং জোন, বাই সাইকেল রাইড।

⭐ সুভেনিয়র শপ, লাইব্রেরী, সেলফি কর্নার, ব্রাউজিং জোন, সাটেল সার্ভিস

⭐ সানরাইজ পয়েন্ট এবং ইকো সন্নিকটে অবস্থান

✅ যেমনটি হবে আপনার মালিকানা:

নূত্যতম ৩ লক্ষ টাকায় একটি শেয়ার মালিক হতে পারবেন, মাসিক মাত্র ৫,৫০০/ টাকা কিস্তিতে। মালিক হবার সুবাদে আপনি পাবেন মর্যাদাপূর্ণ পরিতৃপ্ত অবকাশ যাপনের সুবিধা কিংবা বিনিয়োগকারী হিসাবে ভোগ করবেন ব্যবসার লভ্যাংশ! আজীবন হালাল মুনাফা ও প্রপার্টির মালিকানা

⭐ শেয়ার মূল্যঃ ৩, ০০,০০০/- টাকা

⭐ বুকিং মানিঃ ১, ০০,০০০/- টাকা

⭐ মাসিক কিস্তিঃ ৫, ৫০০/- টাকা

⭐ কিস্তির সংখ্যাঃ ৩৬ টি

✅ মালিকানার সুবিধা

⭐ ভিলা ও রিসোর্টের যৌথ মালিকানা ও হস্তান্তরযোগ্য মালিকানা

⭐ বছরে ৩ দিন হোটেলে থাকার সুযোগ ও সারা বছরের আয়ের লভ্যাংশ প্রাপ্তি

⭐ স্লটের বাইরে রুম বুকিং এর ক্ষেত্রে স্পেশাল মূল্য ছাড় ও আজীবন হালাল মুনাফা গ্রহনের সুযোগ

⭐ আগামী দিন গুলোতে অ্যাসেটের মূল্য কয়েকগুণ বৃদ্ধির সম্ভাবনা

** ল্যান্ড ও ফ্লোর এর সাফ কাবলা রেজিষ্ট্রেশন।

** বুকিং করে বাকি টাকা ৩৬ মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করুন।

** প্রতিটি মালিকানায় আয় করুন।

** একাধিক মালিকানা ক্রয়যোগ্য।

বিশেষ আকর্ষণ ঃ

হোটেল এন্ড রিসোর্টের জাপানিজ স্পীডবোর্ড থাকবে ওনার/পর্যটকগনের বিশেষ জরুরি প্রয়োজনে চলাচলের জন্য ও বিনোদনের জন্য ৩ ধরনের যেমনঃ সাম্পান নৌকা, বড় ডিঙে নৌকা (যা দিনের আনন্দ ভ্রমনে) ও হাসান রাজা বিষেশায়িত বাজরা নৌকা (ছাওনিকৃত যা চাঁদনী রাতে বিনোদনের জন্য) থাকবে!!!

বিশ্বমানের এই হোটেল ও স্যুটগলোর ফ্লোর-ছাদ-কলাম-বিম-মজবুত পাথর সিমেন্টে ঢালাইকৃত এবং পুর্ব-পশ্চিমে কাঠের ওয়াল ও উওর-দক্ষিনে ১০মিমি. পুরুত্ব স্বচ্ছ গ্লাসের ওয়াল সজ্জিত যা সর্বদা আলো-বাতাশ ও দৃশ্য অবলোকন চাকচিক্য ও মিরর সিরামিক টাইলস (ষ্টুডিও এপার্টমেন্ট সুট সাইজ:৪০০-৫০০ বর্গফুট)

(ঐতিহ্যগত জীবনের একাধিক আয়ের জন্য অবিশ্বাস্য হোটেল রিসোর্ট এবং এগ্রো হাউস আপনার সমাজ জুড়ে আত্মীয়দের সাথে জায়গা উপভোগ করুন যদি এটি একটি রাজকীয় শেয়ারের মালিক হয় তবে আপনি একটি আনন্দদায়ক থাকার, আনন্দ উপভোগ করতে, দেশব্যাপী এবং আন্তর্জাতিকভাবে রয়্যাল সম্পত্তির মালিক হিসাবে পাবেন!)

হোটেল স্যুট:

∆ স্টুডিও স্যুট

∆ বেলকনি/বারান্দা

∆ কাচের দেয়াল/ওয়াল

∆ মিরর টাইলস

∆ স্টোনে নির্মিত হোটেল স্যুট

∆ ৬০” এলইডি স্মার্ট টিভি

∆ ওয়েস্টার্ন ওয়াশরুম

∆ প্রাতঃরাশ ও জলখাবার প্রদান করা হয়

∆ পানির বোতল প্রদান

∆ চা ও কফির জন্য বৈদ্যুতিক হিটার

∆ টুথ পেস্ট—ব্রাশ, ক্রিম, সাবান (ওয়ান টাইম ইনটেক)